ভেজাল গুড় তৈরিতে ২ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড। ডেস্ক রিপোর্ট :

ভেজাল গুড় তৈরিতে ২ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড। ডেস্ক রিপোর্ট : শীত আসার আগেই বাজারে উঠতে শুরু করেছে নতুন গুড়। কিন্তু এই গুড়ের বড় একটি অংশ তৈরি হচ্ছে ভয়াবহ ভেজাল উপকরণ দিয়ে — পচা মিষ্টি, নালিগুড় এবং ফার্নিচারের বার্ণিশের রঙ মিশিয়ে। সম্প্রতি ভেজাল গুড় তৈরির অভিযোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এক মালিককে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আদালত জানিয়েছে, নিরাপদ খাদ্য আইন অনুযায়ী এ ধরনের অপরাধে এটাই আইনানুগ শাস্তি। খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভ*য়াবহ ভেজাল গুড় মানবদেহে মা*রাত্মক প্রভাব ফেলে। এতে কিডনি বিকল হওয়া, লিভার ক্ষ*তিগ্রস্ত হওয়া এবং ক্যা*ন্সারের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। কারণ, গুড়ে ব্যবহৃত বার্ণিশের রঙ ও অন্যান্য রাসায়নিক উপকরণ অত্যন্ত বি*ষাক্ত। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে—এমন অপরাধে কেন কঠোর শাস্তি দেওয়া হচ্ছে না। অনেকের মতে, এ ধরনের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা মৃ*ত্যুদণ্ডের বিধান থাকলে মানুষ এতো সহজে খাদ্যে বি*ষ মেশাতে সাহস পেত না। এদিকে আজ পালিত হলো বিশ্ব ডিম দিবস। দিবস ঘিরে দেশজুড়ে ডিমের উপকারিতা নিয়ে চলছে প্রচারণা। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে— আমাদের ডিম কি নিরাপদ? আমাদের মুরগি ও মাংস কি নিরাপদ? আমাদের মাছ, চাল, আলু, শাকসবজি— এগুলো কি সত্যিই নিরাপদ? এমনকি আমাদের পানীয় জলও কি এখন নিরাপদ আছে? জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাদ্যে ভেজাল নিয়ন্ত্রণে সরকারের কঠোর ও ধারাবাহিক পদক্ষেপ ছাড়া এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের কোনো পথ নেই। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতি নাগরিকদের দাবি— খাদ্য নিরাপত্তায় শূন্য সহনশীল নীতি বাস্তবায়ন হোক, নইলে পুরো জাতিই ধীরে ধীরে খাদ্যবিষে আক্রান্ত হয়ে পড়বে। #PublicHealth #awareness #PublicAwareness #food #Safefoods #foodministry #foryouシ ©mahbub kabir milon
📘 ফেসবুক ▶️ ইউটিউব